এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫.৬১ শতাংশ

0
372

সদ্যসমাপ্ত এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমেছে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ। মার্চে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আর গত বছরের একই সময়ে (এপ্রিল) মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব কানিজ ফাতেমা এবং পরিকল্পনাসচিব তারিক-উল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, চালের দাম কমেছে, এ জন্য মূল্যস্ফীতি কমেছে। মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, খাদ্যপণ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮৪ শতাংশে, যা এর আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশে, যা মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশে, যা তার আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ। খাদ্য পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ১১ শতাংশে, যা এর আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৮০ শতাংশে, যা এর আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ। অন্যদিকে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ২২ শতাংশে, যা এর আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। খাদ্যবহিভূর্ত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫১ শতাংশে, যা এর আগের মাসে (মার্চ) ছিল ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যেও মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১১ শতাংশে, যা এর আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ১২ শতাংশ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here