যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ

0
12

উটাহ হল প্রথম মার্কিন রাজ্য যেটি শিশুদের সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন থেকে শিশুদের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা টিকটক ব্যবহার করার জন্য তাদের পিতামাতার সম্মতি নিতে হবে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

উটাহের গভর্নর জানিয়েছেন, রাজ্যের তরুণদের সুরক্ষার জন্য তিনি দুটি নীতিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। নিয়মগুলো পিতামাতাদের শিশুদের অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলোতে পোস্ট এবং ব্যক্তিগত বার্তাগুলোতে সম্পূর্ণ অ্যাক্সেস দেয়।

উটাহ হল প্রথম মার্কিন রাজ্য যেটি শিশুদের সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।উটাহ হল প্রথম মার্কিন রাজ্য যেটি শিশুদের সামাজিক মিডিয়া ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যে এই পদক্ষেপটি আসে। নীতিমালায় বলা হয়, স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত শিশুরা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্সেস করতে পারবে না।

তবে তাদের অভিভাবক চাইলে সেই অধিকার দিতে পারেন। নীতিমালা অনুযায়ী, সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলো আর শিশুদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে বা বিজ্ঞাপনের জন্য তাদের লক্ষ্য করতে পারবে না।

উটাহের গভর্নর রাজ্যের তরুণদের সুরক্ষার জন্য দুটি নীতিতে স্বাক্ষর করেছেন।উটাহের গভর্নর রাজ্যের তরুণদের সুরক্ষার জন্য দুটি নীতিতে স্বাক্ষর করেছেন।

রিপাবলিকান গভর্নর স্পেন্সার কক্স এক টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘আমরা সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমাদের তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে দিতে পারি না। নেতা ও অভিভাবক হিসেবে তরুণদের রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব।’

শিশুদের অ্যাডভোকেসি গ্রুপ কমন সেন্স মিডিয়া সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে আসক্তিমূলক বৈশিষ্ট্যগুলো কমাতে গভর্নরের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এই নীতিকে রাজ্যের শিশু এবং তাদের পরিবারের জন্য একটি বিশাল বিজয় বলে অভিহিত করেছেন।

শিশুদের অ্যাডভোকেসি গ্রুপ কমন সেন্স মিডিয়া সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে আসক্তিমূলক বৈশিষ্ট্যগুলো কমাতে গভর্নরের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে।শিশুদের অ্যাডভোকেসি গ্রুপ কমন সেন্স মিডিয়া সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে আসক্তিমূলক বৈশিষ্ট্যগুলো কমাতে গভর্নরের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে।

আরকানসাস, টেক্সাস, ওহাইও, লুধিয়ানা ও নিউ জার্সিতে অনুরূপ প্রবিধান বিবেচনা করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্টেট অফ দ্য ইউনিয়নের ভাষণে গত ফেব্রুয়ারিতে টেক কোম্পানিগুলোকে শিশুদের তথ্য সংগ্রহ করা বন্ধ করার জন্য আইন প্রণয়নের আহ্বান জানানো হয়েছিল।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here